Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

ত্রাণ ও পূনর্বাসন বিষয়ক

কর্মসূচি

পদ্ধতি

গ্রামীণ অবকাঠামো সংস্কার (কাবিখা) কর্মসূচি

ক) গ্রামীণ রাস্তা, বাঁধ, নির্মাণ/পুনঃ নির্মাণ,পুকুর/খাল পুনঃখনন, জলবদ্ধতা দুরীকরণের জন্য নালা ও সেচনালা খনন/পুনঃখনন, বিভিন্ন  প্রতিষ্ঠানের আঙ্গিনা ও মাঠে মাটি ভরা, মাটির কিল্লা এবং পুল/সেতু নির্মাণ করা হয়। শ্রমজীবী লোকদের কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা কর্মসূচির মূল উদ্দেশ্য।

 

খ) জেলা প্রশাসকের কার্যালয় হতে সরাসরি কোন প্রকল্প গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করা হয়না। ইউনিয়ন পরিষদ/পৌরসভা ও  উপজেলা প্রশাসনের মাধ্যমে উক্ত কর্মসূচির  আওতায় প্রকল্প প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করা হয়।

 

গ) প্রকল্পে বরাদ্দের সীমাবদ্ধতা- প্রতি প্রকল্পে সর্বনিম্ন ৫.০০ মেঃটন খাদ্য শস্য বা নগদ অর্থ ৭৫,০০০ টাকা।

 

ঘ) একই প্রকল্পে তিন বছরের মধ্যে দ্বিতীয় বার খাদ্য শস্য/নগদ অর্থ বরাদ্দ করা হয়না। তবে প্রাকৃতিক দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্ত রাস্তা/বাঁধ জরুরী ভাবে মেরামতের প্রয়োজন হলে যথাযথ যৌক্তিকতা সাপেক্ষে উহা মেরামত করা হয়।

বন্যা ও ঘূর্ণিঝড় আশ্রয় কেন্দ্র নির্মাণ

১৯৮২-৯৩ আর্থিক বছর হতে সুষ্ঠু যোগাযোগ নেটওয়ার্ক স্থাপনের নিমিত্ত গ্রামীণ অবকাঠামো সংস্কার (কাবিখা) কর্মসূচির আওতায় নিমির্ত রাস্তা/বাঁধ সমূহে প্রয়োজনীয় সেতু/কালভার্ট নির্মাণ করা হচ্ছে। উপজেলাসমূহ কর্তৃক প্রকল্প গ্রহণ, প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করা হয়।

আশ্রয় কেন্দ্র নির্মাণ

বন্যা, নদী ভাংগন ও ঘূর্ণিঝড়ের ছোবল থেকে জান মাল রক্ষার্থে বিভিন্ন উন্নয়ন সহযোগী দেশ/সংস্তা ও বেসরকারী সাহায্য সংস্থার সহায়তায় আশ্রয় কেন্দ্র নির্মাণ করা হয়।

গ্রামীণ অবকাঠামো রক্ষণাবেক্ষণ (টিআর) কর্মসূচি

ক) গ্রামীণ ছোট ছোট রাস্তা, বাঁধ মেরামত, নালা নর্দমা খনন/পুনঃখনন, বৃক্ষরোপন ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান সংস্কার/মেরামত, গ্রামীণ যাতায়ত ব্যবস্থা সুবিধার্থে বাঁশ/কাঠের সাঁকো ও ছোট ছোট আরসিসি পাইপ কালভার্ট নির্মাণ করা হয়। শ্রমজীবী লোকদের কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা কর্মসূচির মূল উদ্দেশ্য।

 

খ) জেলা প্রশাসকের কার্যালয় হতে সরাসরি কোন প্রকল্প গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করা হয়না। ইউনিয়ন পরিষদ/পৌরসভা ও উপজেলা প্রশাসনের মাধ্যমে উক্ত কর্মসূচির প্রকল্প প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করা হয়।

 

গ) প্রকল্পে বরাদ্দের সীমাবদ্ধতা- প্রতি প্রকল্পে সর্বনিম্ন ১.০০ মেঃটন ও সর্বোচ্চ ৫.০০ মেঃটন গম/চাউল এবং নগদ অর্থেরকে ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন ১২,০০০ টাকা ও সর্বোচ্চ ৬০,০০০ টাকা বরাদ্দ করা হয়।

প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবেলায় জরুরি ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ ও পরবর্তী পুনর্বাসন কার্যক্রম

ক) বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগ যেমন অতিবৃষ্টি, বন্যা, নদীভাঙ্গন, খরা, অগ্নিকান্ড, কালবৈশাখী -ঘুর্ণিঝড়, ভূমিকম্প, জলোচ্ছ্বাস, পাহাড় ধ্বস, দুর্গঘটনা ইত্যাদি ক্ষতিগ্রস্ত দু:স্থ পরিবারদের মধ্যে বিভিন্ন ত্রাণ সামগ্রী, নগদ অর্থ ও ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ী ঘর মেরামত/পুন: নির্মাণ করার জন্য গৃহনির্মাণ মঞ্জুরি হিসেবে নগদ অর্থ ও ঢেউটিন বিতরণ করা হয়।

 

খ) ইউনিয়ন পরিষদ, পৌরসভা ও উপজেলা প্রশাসনের মাধ্যমে প্রকৃত ক্ষয়ক্ষতি নিরূপন পূর্বক জেলা প্রশাসকের কার্যালয় হতে প্রাপ্ত বরাদ্দকৃত নগদ অর্থ, শাড়ী, লুঙ্গি, শীত বস্ত্র ইত্যাদি দুঃস্থদের মধ্যে বিতরণ করা হয়।

ভিজিএফ কর্মসূচি

 

 

ক) বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্ত ও দুঃস্থ পরিবারদের আপতকালীন খাদ্য চাহিদা মিটানোর জন্য ভিজিএফ কর্মসূচির আওতায় খাদ্য সাহায্য বিতরণ করা হয়।

 

খ) ইউনিয়ন পরিষদ/পৌরসভা ও উপজেলা প্রশাসনের মাধ্যমে প্রকৃত দুঃস্থ/ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা প্রণয়ন ও খাদ্য সাহায্য বিতরণ করা হয়।